পবিত্র কুরআন » বাংলা » সূরা আল-কিয়ামাহ

Choose the reader


বাংলা

সূরা আল-কিয়ামাহ - Verses Number 56
يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ ( 1 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 1
হে চাদরাবৃত!
قُمْ فَأَنذِرْ ( 2 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 2
উঠুন, সতর্ক করুন,
وَرَبَّكَ فَكَبِّرْ ( 3 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 3
আপন পালনকর্তার মাহাত্ম্য ঘোষনা করুন,
وَثِيَابَكَ فَطَهِّرْ ( 4 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 4
আপন পোশাক পবিত্র করুন
وَالرُّجْزَ فَاهْجُرْ ( 5 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 5
এবং অপবিত্রতা থেকে দূরে থাকুন।
وَلَا تَمْنُن تَسْتَكْثِرُ ( 6 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 6
অধিক প্রতিদানের আশায় অন্যকে কিছু দিবেন না।
وَلِرَبِّكَ فَاصْبِرْ ( 7 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 7
এবং আপনার পালনকর্তার উদ্দেশে সবর করুন।
فَإِذَا نُقِرَ فِي النَّاقُورِ ( 8 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 8
যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে;
فَذَٰلِكَ يَوْمَئِذٍ يَوْمٌ عَسِيرٌ ( 9 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 9
সেদিন হবে কঠিন দিন,
عَلَى الْكَافِرِينَ غَيْرُ يَسِيرٍ ( 10 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 10
কাফেরদের জন্যে এটা সহজ নয়।
ذَرْنِي وَمَنْ خَلَقْتُ وَحِيدًا ( 11 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 11
যাকে আমি অনন্য করে সৃষ্টি করেছি, তাকে আমার হাতে ছেড়ে দিন।
وَجَعَلْتُ لَهُ مَالًا مَّمْدُودًا ( 12 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 12
আমি তাকে বিপুল ধন-সম্পদ দিয়েছি।
وَبَنِينَ شُهُودًا ( 13 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 13
এবং সদা সংগী পুত্রবর্গ দিয়েছি,
وَمَهَّدتُّ لَهُ تَمْهِيدًا ( 14 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 14
এবং তাকে খুব সচ্ছলতা দিয়েছি।
ثُمَّ يَطْمَعُ أَنْ أَزِيدَ ( 15 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 15
এরপরও সে আশা করে যে, আমি তাকে আরও বেশী দেই।
كَلَّا ۖ إِنَّهُ كَانَ لِآيَاتِنَا عَنِيدًا ( 16 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 16
কখনই নয়! সে আমার নিদর্শনসমূহের বিরুদ্ধাচরণকারী।
سَأُرْهِقُهُ صَعُودًا ( 17 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 17
আমি সত্ত্বরই তাকে শাস্তির পাহাড়ে আরোহণ করাব।
إِنَّهُ فَكَّرَ وَقَدَّرَ ( 18 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 18
সে চিন্তা করেছে এবং মনঃস্থির করেছে,
فَقُتِلَ كَيْفَ قَدَّرَ ( 19 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 19
ধ্বংস হোক সে, কিরূপে সে মনঃস্থির করেছে!
ثُمَّ قُتِلَ كَيْفَ قَدَّرَ ( 20 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 20
আবার ধ্বংস হোক সে, কিরূপে সে মনঃস্থির করেছে!
ثُمَّ نَظَرَ ( 21 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 21
সে আবার দৃষ্টিপাত করেছে,
ثُمَّ عَبَسَ وَبَسَرَ ( 22 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 22
অতঃপর সে ভ্রূকুঞ্চিত করেছে ও মুখ বিকৃত করেছে,
ثُمَّ أَدْبَرَ وَاسْتَكْبَرَ ( 23 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 23
অতঃপর পৃষ্ঠপ্রদশন করেছে ও অহংকার করেছে।
فَقَالَ إِنْ هَٰذَا إِلَّا سِحْرٌ يُؤْثَرُ ( 24 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 24
এরপর বলেছেঃ এতো লোক পরস্পরায় প্রাপ্ত জাদু বৈ নয়,
إِنْ هَٰذَا إِلَّا قَوْلُ الْبَشَرِ ( 25 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 25
এতো মানুষের উক্তি বৈ নয়।
سَأُصْلِيهِ سَقَرَ ( 26 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 26
আমি তাকে দাখিল করব অগ্নিতে।
وَمَا أَدْرَاكَ مَا سَقَرُ ( 27 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 27
আপনি কি বুঝলেন অগ্নি কি?
لَا تُبْقِي وَلَا تَذَرُ ( 28 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 28
এটা অক্ষত রাখবে না এবং ছাড়বেও না।
لَوَّاحَةٌ لِّلْبَشَرِ ( 29 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 29
মানুষকে দগ্ধ করবে।
عَلَيْهَا تِسْعَةَ عَشَرَ ( 30 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 30
এর উপর নিয়োজিত আছে উনিশ (ফেরেশতা)।
وَمَا جَعَلْنَا أَصْحَابَ النَّارِ إِلَّا مَلَائِكَةً ۙ وَمَا جَعَلْنَا عِدَّتَهُمْ إِلَّا فِتْنَةً لِّلَّذِينَ كَفَرُوا لِيَسْتَيْقِنَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ وَيَزْدَادَ الَّذِينَ آمَنُوا إِيمَانًا ۙ وَلَا يَرْتَابَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ وَالْمُؤْمِنُونَ ۙ وَلِيَقُولَ الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِم مَّرَضٌ وَالْكَافِرُونَ مَاذَا أَرَادَ اللَّهُ بِهَٰذَا مَثَلًا ۚ كَذَٰلِكَ يُضِلُّ اللَّهُ مَن يَشَاءُ وَيَهْدِي مَن يَشَاءُ ۚ وَمَا يَعْلَمُ جُنُودَ رَبِّكَ إِلَّا هُوَ ۚ وَمَا هِيَ إِلَّا ذِكْرَىٰ لِلْبَشَرِ ( 31 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 31
আমি জাহান্নামের তত্ত্বাবধায়ক ফেরেশতাই রেখেছি। আমি কাফেরদেরকে পরীক্ষা করার জন্যেই তার এই সংখ্যা করেছি-যাতে কিতাবীরা দৃঢ়বিশ্বাসী হয়, মুমিনদের ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং কিতাবীরা ও মুমিনগণ সন্দেহ পোষণ না করে এবং যাতে যাদের অন্তরে রোগ আছে, তারা এবং কাফেররা বলে যে, আল্লাহ এর দ্বারা কি বোঝাতে চেয়েছেন। এমনিভাবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে চালান। আপনার পালনকর্তার বাহিনী সম্পর্কে একমাত্র তিনিই জানেন এটা তো মানুষের জন্যে উপদেশ বৈ নয়।
كَلَّا وَالْقَمَرِ ( 32 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 32
কখনই নয়। চন্দ্রের শপথ,
وَاللَّيْلِ إِذْ أَدْبَرَ ( 33 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 33
শপথ রাত্রির যখন তার অবসান হয়,
وَالصُّبْحِ إِذَا أَسْفَرَ ( 34 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 34
শপথ প্রভাতকালের যখন তা আলোকোদ্ভাসিত হয়,
إِنَّهَا لَإِحْدَى الْكُبَرِ ( 35 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 35
নিশ্চয় জাহান্নাম গুরুতর বিপদসমূহের অন্যতম,
نَذِيرًا لِّلْبَشَرِ ( 36 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 36
মানুষের জন্যে সতর্ককারী।
لِمَن شَاءَ مِنكُمْ أَن يَتَقَدَّمَ أَوْ يَتَأَخَّرَ ( 37 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 37
তোমাদের মধ্যে যে সামনে অগ্রসর হয় অথবা পশ্চাতে থাকে।
كُلُّ نَفْسٍ بِمَا كَسَبَتْ رَهِينَةٌ ( 38 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 38
প্রত্যেক ব্যক্তি তার কৃতকর্মের জন্য দায়ী;
إِلَّا أَصْحَابَ الْيَمِينِ ( 39 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 39
কিন্তু ডানদিকস্থরা,
فِي جَنَّاتٍ يَتَسَاءَلُونَ ( 40 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 40
তারা থাকবে জান্নাতে এবং পরস্পরে জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
عَنِ الْمُجْرِمِينَ ( 41 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 41
অপরাধীদের সম্পর্কে
مَا سَلَكَكُمْ فِي سَقَرَ ( 42 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 42
বলবেঃ তোমাদেরকে কিসে জাহান্নামে নীত করেছে?
قَالُوا لَمْ نَكُ مِنَ الْمُصَلِّينَ ( 43 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 43
তারা বলবেঃ আমরা নামায পড়তাম না,
وَلَمْ نَكُ نُطْعِمُ الْمِسْكِينَ ( 44 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 44
অভাবগ্রস্তকে আহার্য্য দিতাম না,
وَكُنَّا نَخُوضُ مَعَ الْخَائِضِينَ ( 45 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 45
আমরা সমালোচকদের সাথে সমালোচনা করতাম।
وَكُنَّا نُكَذِّبُ بِيَوْمِ الدِّينِ ( 46 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 46
এবং আমরা প্রতিফল দিবসকে অস্বীকার করতাম।
حَتَّىٰ أَتَانَا الْيَقِينُ ( 47 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 47
আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত।
فَمَا تَنفَعُهُمْ شَفَاعَةُ الشَّافِعِينَ ( 48 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 48
অতএব, সুপারিশকারীদের সুপারিশ তাদের কোন উপকারে আসবে না।
فَمَا لَهُمْ عَنِ التَّذْكِرَةِ مُعْرِضِينَ ( 49 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 49
তাদের কি হল যে, তারা উপদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়?
كَأَنَّهُمْ حُمُرٌ مُّسْتَنفِرَةٌ ( 50 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 50
যেন তারা ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত গর্দভ।
فَرَّتْ مِن قَسْوَرَةٍ ( 51 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 51
হট্টগোলের কারণে পলায়নপর।
بَلْ يُرِيدُ كُلُّ امْرِئٍ مِّنْهُمْ أَن يُؤْتَىٰ صُحُفًا مُّنَشَّرَةً ( 52 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 52
বরং তাদের প্রত্যেকেই চায় তাদের প্রত্যেককে একটি উম্মুক্ত গ্রন্থ দেয়া হোক।
كَلَّا ۖ بَل لَّا يَخَافُونَ الْآخِرَةَ ( 53 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 53
কখনও না, বরং তারা পরকালকে ভয় করে না।
كَلَّا إِنَّهُ تَذْكِرَةٌ ( 54 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 54
কখনও না, এটা তো উপদেশ মাত্র।
فَمَن شَاءَ ذَكَرَهُ ( 55 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 55
অতএব, যার ইচ্ছা, সে একে স্মরণ করুক।
وَمَا يَذْكُرُونَ إِلَّا أَن يَشَاءَ اللَّهُ ۚ هُوَ أَهْلُ التَّقْوَىٰ وَأَهْلُ الْمَغْفِرَةِ ( 56 ) আল-কিয়ামাহ - Ayaa 56
তারা স্মরণ করবে না, কিন্তু যদি আল্লাহ চান। তিনিই ভয়ের যোগ্য এবং ক্ষমার অধিকারী।

বই

  • বিদআত্ চেনার মূলনীতিবইটিতে বিদআতের সংজ্ঞা, প্রকার ও উদাহরণ প্রসঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে।

    সংকলন : মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/175749

    Download :বিদআত্ চেনার মূলনীতিবিদআত্ চেনার মূলনীতি

  • ইসলাম ও জাহেলিয়াতের দ্বন্দ্ববক্ষ্যমাণ গ্রন্থ মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওহাব আত-তামীমী রহ. এর একটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা, যাতে জাহেলী যুগের এমন ১০০ টি মাসায়েল উল্লেখ করা হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেগুলোর বিরোধিতা করেছেন।

    সংকলন : মুহাম্মাদ ইব্ন আব্দুল ওয়াহহাব

    সম্পাদক : আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

    অনুবাদক : আসাদুল্লাহ আল গালিব

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/116952

    Download :ইসলাম ও জাহেলিয়াতের দ্বন্দ্বইসলাম ও জাহেলিয়াতের দ্বন্দ্ব

  • আমার দেখা বৃটেনএই বইটিতে প্রখ্যাত চিন্তাবিদ ড. আব্দুল্লাহ আল খাতিরের বৃটেন দেখার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করা হয়েছে। পাশ্চাত্য সমাজ কিভাবে দিনে দিনে অধপতনে যাচ্ছে ও এ থেকে আমাদের জন্য কী শেখার আছে এ বিষয়টি তিনি তুলে ধরেছেন তার এ লেখায়।

    সংকলন : আব্দুল্লাহ আল খাতির

    সম্পাদক : চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ

    অনুবাদক : সানাউল্লাহ নজির আহমদ

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/249964

    Download :আমার দেখা বৃটেনআমার দেখা বৃটেন

  • জান্নাতে নারীদের অবস্থাএ নিবন্ধে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে জান্নাতে নারীদের অবস্থা ও অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।

    সংকলন : সুলাইমান বিন সালেহ আল খারাশী

    সম্পাদক : মো: আব্দুল কাদের

    অনুবাদক : আলী হাসান তৈয়ব

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/385553

    Download :জান্নাতে নারীদের অবস্থাজান্নাতে নারীদের অবস্থা

  • ইসলামী বিধান ও আধুনিক বিজ্ঞানএ বইয়ে ইসলামী অনুশাসন ও বিধানাবলিকে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের সঙ্গে তুলনা করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, ইসলামের বিধানসমূহ মানব কল্যাণের জন্য প্রণীত এবং বিশ্বের সকল মানুষের জন্য প্রযোজ্য। যেমন, ইসলাম কেন মৃত প্রাণীর গোস্ত ও শুকরের গোস্ত হারাম করেছে, ইসলাম কেন রক্ত, মদ ও নেশা জাতীয় বস্তু হারাম করেছে, ইসলামে নিষিদ্ধ সমকামিতার ভয়াবহ পরিণতি কী, হায়েয অবস্থায় নারীগমন নিষেধ কেন এ জাতীয় বিষয় বৈজ্ঞানিক বিচার বিশ্লেষণের আলোকে তুলে ধরা হয়েছে।

    সম্পাদক : সানাউল্লাহ নজির আহমদ

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/196152

    Download :ইসলামী বিধান ও আধুনিক বিজ্ঞানইসলামী বিধান ও আধুনিক বিজ্ঞান